হাজারো নাটকীয় তা আর অপমানের পর দেশকে সেরাটা উপাহার দেওয়া ও অপমানের জবাব দেওয়াটাই ছিল দলের কাজ।। আর শেশ মেস নানান বাধা কাটিয়ে উৎকৃষ্ট জবাব দিলেন রিয়াদ।
আজ নিদাহাস ট্রফির ফাইনালে ভারতে বিপক্ষে কারা খেলবে তা নিয়ে চলছিল করুন লড়াই। তবে এটা বোমা বারুদ নিয়ে লাড়াই নয়। এটা ছিল ক্রিকেট যুদ্ধ। টস জিতে ব্যাট নেয় বাংলাদেশ দশ। শুরুটা বেশ ভালোই ।। পাওয়ার প্লে তে শ্রীলংকান ব্যাটস ম্যান করে মাত্র ৩৫ রান তাও আবার উইকেট ৪। তার পর আসেন তিশারা পেরারা। কুশাল পেরারা এবং তিশারা পেরারর জুটি ভাংতেই পারেনা বাংলাদেশ। দুজনের ব্যাটের ওপর ভর করে দাডিয়ে যায় ১৫৯/৭ । বাংলাদেশ ব্যাটে নেমে বেশ প্রথম ওভারেই ভালো স্কোর করে নেন তামিম। পরের ওভারেই পড়ে যান লিটন দাশ ০ রান করে।
এরপর আসে সাব্বির পরপর দুটো ৪ মেরে দলকে হাশি ফুটায় কিন্তু সেও টিকল না। মাত্র ৮ বলে খেলে ১৩ রান যোগ করে স্কোর বোর্ড। এরপর আসে মুশফিকুর রহিম। বেশ ভালো একটা জুটি করে তামিম। মুশফিক ২৩ বলে করে ২৮ রান। তামিম ৪২ বলে ফিফটি করে আউট হয়ে যান। এক রকম চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ে আছেন রিয়াদ ও সাকিব। অনেক দিন ইনজুরির পর দলকে ভালো কিছু দিতে পারলো না। ৯ বল খেলে দলকে বানের জলে ভাসিয়ে ৭ রান করে ক্যাচ আউট হয়ে চলে গেলেন। দলীয় রান তখন ১৩৭ জিতগে হলে ১২ বলে করতে হবে ২৩ রান।
ব্যাটে আসলো মেহেদি। ১৯ তম ওভারে ১১ রান নিলেন রিয়াদ। শেষ বলে রান আউট মেহেদি। ব্যাটিংয়ে মুস্তাফিজুর। প্রথম বল ডট, আবেদন করলেন শীলঙ্কার দলে আউট হয়েছে কিনা। বলটি ডট গেল। পরের বল করলেন বলটি মারতে পারেনি ফিজ কিন্তু রিয়াদ দৌড়লেন। স্ট্রাইকে রিয়াদ গেল কিন্তু ফিজ হলো আউট। বড় সমস্যা হলো আম্পেয়ার গণ রিয়াদকে স্ট্রইকে দিবেন না। মাঠ ছেড়ে আসতে বলে সাকিব রিয়াদ কে। এক সময় দিলেন। ৪ বলে রান দরকার ১২। বল করলে রান হয় ২। দিতীয় বলে চার ও তার পরের বল ৬ মেরে দলকে জিতিয়ে ফাইনালে নিলেন রিয়াদ।
আজ নিদাহাস ট্রফির ফাইনালে ভারতে বিপক্ষে কারা খেলবে তা নিয়ে চলছিল করুন লড়াই। তবে এটা বোমা বারুদ নিয়ে লাড়াই নয়। এটা ছিল ক্রিকেট যুদ্ধ। টস জিতে ব্যাট নেয় বাংলাদেশ দশ। শুরুটা বেশ ভালোই ।। পাওয়ার প্লে তে শ্রীলংকান ব্যাটস ম্যান করে মাত্র ৩৫ রান তাও আবার উইকেট ৪। তার পর আসেন তিশারা পেরারা। কুশাল পেরারা এবং তিশারা পেরারর জুটি ভাংতেই পারেনা বাংলাদেশ। দুজনের ব্যাটের ওপর ভর করে দাডিয়ে যায় ১৫৯/৭ । বাংলাদেশ ব্যাটে নেমে বেশ প্রথম ওভারেই ভালো স্কোর করে নেন তামিম। পরের ওভারেই পড়ে যান লিটন দাশ ০ রান করে।
এরপর আসে সাব্বির পরপর দুটো ৪ মেরে দলকে হাশি ফুটায় কিন্তু সেও টিকল না। মাত্র ৮ বলে খেলে ১৩ রান যোগ করে স্কোর বোর্ড। এরপর আসে মুশফিকুর রহিম। বেশ ভালো একটা জুটি করে তামিম। মুশফিক ২৩ বলে করে ২৮ রান। তামিম ৪২ বলে ফিফটি করে আউট হয়ে যান। এক রকম চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ে আছেন রিয়াদ ও সাকিব। অনেক দিন ইনজুরির পর দলকে ভালো কিছু দিতে পারলো না। ৯ বল খেলে দলকে বানের জলে ভাসিয়ে ৭ রান করে ক্যাচ আউট হয়ে চলে গেলেন। দলীয় রান তখন ১৩৭ জিতগে হলে ১২ বলে করতে হবে ২৩ রান।
ব্যাটে আসলো মেহেদি। ১৯ তম ওভারে ১১ রান নিলেন রিয়াদ। শেষ বলে রান আউট মেহেদি। ব্যাটিংয়ে মুস্তাফিজুর। প্রথম বল ডট, আবেদন করলেন শীলঙ্কার দলে আউট হয়েছে কিনা। বলটি ডট গেল। পরের বল করলেন বলটি মারতে পারেনি ফিজ কিন্তু রিয়াদ দৌড়লেন। স্ট্রাইকে রিয়াদ গেল কিন্তু ফিজ হলো আউট। বড় সমস্যা হলো আম্পেয়ার গণ রিয়াদকে স্ট্রইকে দিবেন না। মাঠ ছেড়ে আসতে বলে সাকিব রিয়াদ কে। এক সময় দিলেন। ৪ বলে রান দরকার ১২। বল করলে রান হয় ২। দিতীয় বলে চার ও তার পরের বল ৬ মেরে দলকে জিতিয়ে ফাইনালে নিলেন রিয়াদ।
দলকে জিতিয়ে ফাইনালে নিয়ে গেল মাহামুদউল্লাহ রিয়াদ
Reviewed by Rubel Tech
on
March 17, 2018
Rating: